হ্যাঙ্গিন পাত্রে বা মাটিতে পিটুনিয়া ফুল গাছের পরিচর্যা

Last updated on January 13th, 2024 at 01:37 am

পিটুনিয়া ফুলের নজরকাড়া রঙ এবং নানা বৈচিত্র্যময়ের কারনে মরসুমী ফুলের মধ্য এটি এত জনপ্রিয়, বিদেশী ফুল হলেও বর্তমানে ভারতবর্ষ সহ প্রতিবেশী দেশের বাগান উত্সাহীদের মধ্যে এটি প্রিয় হয়ে উঠেছে। হ্যাঙ্গিন টবে ক্যাসকেডিং বৈচিত্র্য থেকে শুরু করে বাগানের বহিরঙ্গন প্রভৃতি স্থানে পিটুনিয়া ফুলের অফুরন্ত সম্ভাবনা সরবরাহ করে। পিটুনিয়া বিদেশী ফুল হলেও এই পরিবেশে খুব সহজে পিটুনিয়ার মানিয়ে নিতে সক্ষম , বর্তমানে সমস্ত নার্সারীতে চারা অথবা পিটুনিয়ার বীজ পাওয়া যায়।

পিটুনিয়ার বোটানিক্যাল নাম Petunia spp., এটি Solanaceae পরিবারের অন্তর্গত, গণের নাম Petunia, যার অধীনে প্রায় ২০টি মতান্তরে আরো বেশি প্রজাতি রয়েছে। Petunia গাছের আদি বাসস্থান দক্ষিণ আমেরিকা, Petunia গণের উদ্ভিদগুলোর সাধারণত টমেটো, আলু, মশালা জাতীয় উদ্ভিদ হয়। গাছগুলি লোমযুক্ত, উচ্চতায় ১৫ থেকে ৩০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত বাড়তে পারে। পেটুনিয়ার বীজ অঙ্কুরিত হতে সময় লাগে ৫ থেকে ১৫ দিন এবং ফুল আসাতে সময় লাগে ৩০ থেকে ৪৫ দিন। এই প্রতিবেদন থেকে আপনি পিটুনিয়া গাছের সম্পূর্ণ পরিচর্যা সম্পর্কে জানতে পারবেন।

হ্যাঙ্গিন পাত্রে বা মাটিতে পিটুনিয়া ফুল গাছের পরিচর্যা

পিটুনিয়া বার্ষিক বা বহুবর্ষজীবী হতে পারে এবং কঠোর জলবায়ু সহ্য করতে পারে। ফুলগুলি দেখতে ট্রাম্পেট আকৃতির ন্যায়, নানা বর্ণের আকর্ষনীয় ফুলগুলো দেখতে ছোট এবং বড় উভয় সাইজের হতে পারে, যা গোলাপী থেকে বেগুনি, হলুদ, কমলা, গোলাপী, লাল, সবুজ, সাদা বর্ণের বাগানগুলিকে শোভিত করে। পিটুনিয়া গাছের বৃদ্ধি এবং প্রচুর ফুল উৎপাদনের জন্য কমপক্ষে পাঁচ থেকে ছয় ঘন্টা সূর্যালোক প্রয়োজন। শীতের মরসুমে পিটুনিয়া গাছে প্রতি তিন থেকে চার দিন অন্তর একবার জল দেওয়া উচিত। সর্বাধিক বৃদ্ধির জন্য মাসে দুবার জৈব সার প্রয়োগ দ্রুত বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। পূর্ণ সূর্যের আলো সহ উত্তম জল নিষ্কাশন ব্যাবস্থা যুক্ত হালকা আদ্র স্থানে ভাল বৃদ্ধি পায়। সর্বোত্তম বৃদ্ধি এবং প্রচুর ফুল পেতে উর্বর মাটি সহ একটি ভাল-নিকাশী স্থান নির্বাচন করতে হবে, তবে স্থানটি যেন সমতল অথবা ঢালু হয়।

পিটুনিয়া ফুল গাছের পরিচর্যা

পিটুনিয়া তাদের প্রাণবন্ত রং এবং বৈচিত্র্যময় ফুলের জন্য বাগান উত্সাহীদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। হ্যাঙ্গিন পাত্রে ক্যাসকেডিং বৈচিত্র্য থেকে শুরু করে বাগানের সুন্দর্য্য বৃদ্ধিতে পিটুনিয়া ফুলের জুড়ি মেলা ভার। পিটুনিয়া ফুলের প্রচুর বৈচিত্র এবং রঙের আছে যেমন- হলুদ, লাল, গোলাপী, বেগুনি, কমলা, সবুজ, সাদা প্রভৃতি। শীতের পরেও সঠিক পরিচর্যা করলে গাছে প্রচুর ফুল ফোটানো সম্ভব। নার্সারি থেকে উন্ন্যত ভালো জাতের চারা এনে টবে রোপন করে, সঠিক যত্ন নিলে এক থেকে দেড় মাসের মধ্য ফুল আসতে শুরু করবে ।

পিটুনিয়া ফুল গাছের স্থান নির্বাচন:

পিটুনিয়া গাছের জন্য দিনে ৫ থেকে ৬ ঘন্টা সরাসরি সূর্যের প্রয়োজন,এমন স্থান পিটুনিয়া ফুলের চাষাবাদের জন্য আদর্শ। ছায়াযুক্ত স্থানে প্রতিস্থাপন করলে গাছের বৃদ্ধি থেমে যায় ও গাছ রোগ দ্বারা আক্রান্ত হয়, ফলস্বরপ ফুলের আকার ছোট হয়, গাছে ফুল কম হয়। পর্যাপ্ত সূর্যের আলো সহ একটি সমতল অথবা উঁচু স্থান পিটুনিয়া গাছের জন্য আদর্শ।

পিটুনিয়া চারা গাছ সংগ্রহ:

পিটুনিয়া গাছের চারা সংগ্রহের সময় আপনাকে গুরুত্ব দিতে হবে উন্ন্যত মানের সুস্থ, সবল চারা নির্বাচনের জন্য। শীতের মরসুমে যে কোনো নার্সারি থেকে আপনি উন্ন্যত মানের চারা সংগ্রহ করতে পারেন, পিটুনিয়ার চারা গাছ ডিসেম্বর মাসে প্রতিস্থাপন করতে হয়।

এছাড়াও আপনি চাইলে পিটুনিয়ার বীজ থেকে চারা গাছ তৈরী করতে পারেন। যে কোন নার্সারী অথবা অনলাইন থেকে বীজ সংগ্রহ করতে পারেন।

টব নির্বাচন:

পিটুনিয়া টবে করবার জন্য উপযুক্ত পাত্রের আকৃতি বাছাই করবেন, বাড়িতে পিটুনিয়া ফুল চাষ করার ক্ষেত্রে আপনি ছোট অথবা মাঝারি সাইজের মাটির টব ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়াও যেকোন ধরণের ছোট পাত্র আপনি ব্যবহার করতে পারেন, পাত্রের গভীরতা যেন বেশি না হয় এবং মুখ যেন ছড়ানো থাকে।

পিটুনিয়ার প্রকারভেদ:

  • Grandiflora: এই প্রজাতির পিটুনিয়া ফুলগুলি বড় আকৃতির হয়, ব্যাস 4 ইঞ্চি পর্যন্ত। সমস্ত পিটুনিয়ার মধ্যে এইগুলির আকার এবং রঙের বিস্তৃত বৈচিত্র্য রয়েছে তবে ভারী বৃষ্টি পাতের কারণে ফুলগুলি ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। চার ধরনের গ্র্যান্ডিফ্লোরা রয়েছে এবং তাদের রং অনুসারে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছে: ‘মারলিন ব্লু মর্ন’ (নীল এবং সাদা), ‘ড্যাডি সিরিজ’ (গোলাপী এবং বেগুনি রঙের), ‘সুপারক্যাসকেড সিরিজ’ (অনেক রঙ) এবং ‘আল্ট্রা সিরিজ’। (অনেক রং, দ্বি-রঙ সহ)।
  • মাল্টিফ্লোরা: মাল্টিফ্লোরা পিটুনিয়ার জাতগুলিতে গ্র্যান্ডিফ্লোরার আকারের অর্ধেক, ব্যাস 2 ইঞ্চি, তবে তারা আরও বেশি ফুল উৎপাদন করে। মাল্টিফ্লোরা জাতের ফুল ভারী বৃষ্টিতে সহজে ক্ষতিগ্রস্ত হয় না এবং বেশি রোদ-সহনশীল। এই মাল্টিফ্লোরা পিটুনিয়ারর জাতগুলির মধ্যে রয়েছে: ‘কার্পেট সিরিজ’এবং ‘ম্যাডনেস সিরিজ’ ( একাধিক রং)।
  • হেডগিফ্লোরাস: হেডগিফ্লোরাস বা স্প্রেডিং পিটুনিয়া ফুলকে কখনও কখনও গ্রাউন্ড-কভার বলা হয়, এদের উচ্চতা সাধারণত ছয় ইঞ্চি হয়, কিন্তু তাদের একটি বড় স্প্রেড জাতি আছে যা প্রায় তিন থেকে চার ফুট হয়। এরা পাহাড়ী একটি বৃহৎ এলাকা জুড়ে থাকে। হেডগিফ্লোরাস জাতের মধ্য আছে পার্পল ওয়েভ পিটুনিয়া, টাইডাল ওয়েভ পিটুনিয়া, সারফিনিয়া পিটুনিয়া এবং’অপেরা সুপ্রিম পিটুনিয়া আর একটি ফুলের জাত।
  • মিলিফ্লোরা পিটুনিয়ার মধ্যে সবচেয়ে ছোট ফুল, প্রায় 1-ইঞ্চি। এগুলি সাধারণত বাগানের অন্যান্য গাছের সাথে মিশে থাকে। মিলিফ্লোরাস জাতের মধ্য আছে ফ্যান্টাসি সিরিজ পিটুনিয়া এগুলি (লাল, বেগুনি, গোলাপী) রঙের হয়, সুপারটুনিয়া মিনি সিরিজ পিটুনিয়া এগুলি(নীল, গোলাপী, লিলাক, বেগুনি এবং সাদা) রঙের হয়।
  • ফ্লোরিবুন্ডা: ফ্লোরিবুন্ডা জাতের পিটুনিয়া গ্র্যান্ডিফ্লোরা এবং মাল্টিফ্লোরার মাঝখানে কোথাও পড়ে। এদের ফুল মিডিয়াম আকারে।
হ্যাঙ্গিন পাত্রে বা মাটিতে পিটুনিয়া ফুল গাছের পরিচর্যা

গাছের মাটি প্রস্তুত এবং সার প্রয়োগ:

পিটুনিয়া সুনিষ্কাশিত, প্রচুর পরিমাণে জৈব পদার্থ সহ উর্বর, হালকা এবং আর্দ্র মাটি পছন্দ করে। পিটুনিয়া গাছ টবে করবার জন্য, প্রথমে মাটির সাথে পর্যাপ্ত পারিমানে জৈবসার, শিংকুঁচি, হাঁড়গুড়ো, নিমখোল প্রভৃতি একত্রে যোগ করে মাটি প্রস্তুত করে নিতে হবে। মেশানো হলে হালকা জল ছিটিয়ে ১০ দিনের জন্য পলিথিন দিয়ে ডেকে রেখে দিতে হবে। ১০ থেকে ১২ দিন পর মাটি আলগা করে রৌদ্রে মাটি শুকোতে দিতে হবে। মাটি প্রস্তুত হয়ে গেলে চারা গাছ প্রতিস্থাপন করতে হবে।

  • পিটুনিয়া সাধারণ টবে ভাল হয়, চালি টবে বসাতে হয়, যাতে বেশি জায়গা পায়। প্রস্তুতি হিসেবে প্রথমে ছাদে একটা প্লাস্টিক বা অন্য কিছু বিছিয়ে রোদে ভাল করে জৈব পদার্থ সমৃদ্ধ সুনিষ্কাশিত দো-আঁশ ও বেলে মাটি শুকিয়ে নিন। তার পর মাটি গুঁড়ো করে তার  সঙ্গে  শিংয়ের কুচি, নিমখোল মিশিয়ে ঝুরঝুরে করে, চারা পুঁততে হবে। গাছ বসানোর পর প্রথম সাত দিন তাকে ছায়ায় রাখতে হয়। নিয়মিত জল দিতে হয় এবং জল দেওয়ার সময় দেখে নিতে হয়, গাছ কতটা জল টানছে। যদি টবে জল থাকে অর্থাৎ মাটি ভেজা থাকে, তা হলে পরদিন জল দেবেন না। এ ভাবে সাত-দশ দিন ছায়াতে রাখুন। তবে ছায়াতে রাখার মানে কিন্তু অন্ধকারে রাখা নয়, তাতে যেন হালকা রোদ লাগে অর্থাৎ সরাসরি রোদ যেন না লাগে। দিন দশেক পর গাছ বাইরে বের করুন এবং পচানো খোলের জল দিতে শুরু করুন।
  • পিটুনিয়া গাছে খোল পঁচিয়ে পাতলা জল দিতে হয়। দশ-পনেরো দিনের পচানো খোলের জল দিতে হবে। খোল অল্প জলে ভেজানো যেতে পারে, কিন্তু যখন তা গাছে দেওয়া হবে, তা যেন জল দিয়ে পাতলা করে দেওয়া হয়। গাছের গোড়ার চার দিকে কোনও ঘন কিছু যেন জমে না থাকে। নিয়মিত সকাল সন্ধে মাটি বুঝে জল দিতে হবে। এখন তো হিম পড়ছে, দিন দশ-বারো পর তা আরও বেড়ে যাবে। এতেই গাছ বড় হয়। পিটুনিয়ার জন্য আলাদা করে খুব বেশি ট্রিটমেন্ট করতে হয় না। চারা থেকে কুঁড়ি ধরতে দিন কুড়ি থেকে মাসখানেক সময় লাগে। কুঁড়ি আসার পর থেকে গাছে খাবারের পরিমাণ বাড়িয়ে দিন|দশ-পনের দিন পরপর খোল জল দিতে হবে ও ডিমের খোসারা ডাস্ট ও কলার খোসারা ডাস্ট এক চামচ করে গাছের গোডাই দিতে হবে |গাছের যদি যথাযথ যত্ন করা হয়, তা হলে এপ্ৰিল পর্যন্ত বেঁচে থাকে।

[আরও পড়ুন: শীতের মরসুমে গ্যাজেনিয়া ফুল গাছের যত্ন কি ভাবে করবেন]

আলোর প্রায়াজনীতা:

বেশিরভাগ পিটুনিয়া ঝলমলে সূর্যের আলো পছন্দ করে, দিনে কমপক্ষে ছয় ঘন্টা সরাসরি সূর্যালোক প্রায়োজন। কিন্তু গ্রীষ্মের সময়ে আংশিক ছায়া স্থানে রাখতে হবে, ফলে গাছ সতেজ থাকবে এবং আরও ভালভাবে প্রস্ফুটিত হবে। ফুলের গাছ ছাদে থাকলে পর্যাপ্ত রোদ পাবে আর বারান্দায় বা ঘরে থাকলে তা দক্ষিণ দিকের বারান্দায় বা জানালার পাশে রাখুন।কেননা দক্ষিণ আর পশ্চিম মুখী বারান্দায় বা জানালায় দিনে-র বেশির ভাগ সময় রোদ থাকে।

জল এবং পরিচর্যা:

পিটুনিয়া গাছে বেশি খাদ্য প্রয়োজন হয় আর সূর্যের আলো সকল ধরণের গাছের জন্যই খাদ্যের মূল উৎস ফুল উৎপাদনে গাছের অনেক শক্তি ব্যায় হয় বলেই ফুল গাছের জন্য সূর্যের আলো বেশি দরকার হয়।

পিটুনিয়াদের মাঝারি জলের চাহিদা থাকে, বেশি জল প্রয়োগে গাছ ছত্রাক এবং ব্যাকটেরিয়া দ্বারা আক্রান্ত হয়, বিশেষ করে ছোট চারাগাছ। সুতরাৎ সামঞ্জস্যপূর্ণ আর্দ্রতা বজায় রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পাতার রোগ প্রতিরোধের জন্য গাছের গোড়ায় জল দিন এবং সর্বোত্তম পুষ্টির জন্য ক্রমবর্ধমান মরসুমে প্রতি ৩ সপ্তাহে একটি সুষম তরল সার ব্যবহার করবেন।

পিটুনিয়া ফুল গাছের বেশ ভাল ভাবে যত্ন নিতে হবে। গাছ একটু বড় হলে গাছের আগা কেটে দিতে হবে। তাহলে গাছে অনেক শাখা প্রশাখা বের হয়। গাছ একটু বড় হলে গাছকে একটি খুটির সঙ্গে বেধে দিতে হবে। গাছের গোড়ায় যেন আগাছা না জন্মে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। এবং নিয়মিত আগাছা পরিষ্কার করতে হবে। এবং গাছকে যে জায়গায় বেশী রোদ পড়ে তেমন জায়গায় রাখতে হবে।

প্রুনিং এবং ডেডহেডিং:

পিটুনিয়া গাছগুলিকে নিয়মিত ছাঁটাই বুশিয়ার বৃদ্ধি এবং আরও ফুল দিতে উৎসাহিত করে। ডেডহেডিং, বা ব্যয়িত ফুল অপসারণ, শক্তিকে নতুন বৃদ্ধিতে পুনঃনির্দেশিত করে। গাছের ফুল শুকিয়ে যাবার পরে তা ছিড়ে অথবা কেটে ফেলতে হবে, বীজ তৈরী হতে দেওয়া যাবে না। গাছে ফুল সম্পূর্ন শেষ হয়ে যাবার পরে ডালগুলি সফ্ট প্রুনিং করে দিতে হবে, তাহলেই বসন্ত থেকে গ্রীষ্মের সময় প্রযন্ত প্রচুর ফুল পাওয়া যাবে।

কীটপতঙ্গ এবং রোগ দমন:

পিটুনিয়া এফিড, মিলিবাগ এবং ছত্রাকজনিত রোগের মতো চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে পারে। সমস্যাগুলি দেখা মাত্র তাড়াতাড়ি শনাক্ত করে তা দ্রুত সমাধান করতে হবে, নিমের তেলের মতো প্রাকৃতিক প্রতিকার বা উপকারী পোকামাকড় প্রবর্তন করুন।

[আরও পড়ুন: ক্যামেলিয়া গাছের পরিচর্যা | How to Care Camellia Plant]

প্রিয় পাঠক, এই প্রতিবেদনটি পঠন করবার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আপনার মতো পাঠকের সহযোগিতা “ক্রিয়েটিভিটি গার্ডেনিং” সর্বদা কাম্য করে। গাছই আমাদের একমাত্র সম্পদ যা আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সুরক্ষিত করতে পারে, বাঁচিয়ে রাখতে পারে। নিঃস্বার্থে গাছ ভালবাসুন, সকলকে গাছ লাগাতে উৎসাহিত করুন।

আপনাদের যদি এই বিষয়ে কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সের মাধ্যমে আমাকে জানাতে জানাবেন। সেগুলোর সমাধান করাবার আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করব। আপনার মূল্যবান রেটিং দিয়ে উৎসাহিত করুন, সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ, সবাই খুব ভালো থেকো নমস্কার।

আপনার মূল্যবান রেটিং দিয়ে উৎসাহিত করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *