হলুদ স্থলপদ্ম গাছের প্রতিস্থাপণ এবং পরিচর্যা | How To Care For Yellow Rosemallow

Last updated on September 4th, 2022 at 07:46 pm

স্থলপদ্ম আমাদের অতি পরিচত একটি ফুল। এই প্রজাতির অনেকগুলি ভ্যারাইটি দেখতে পাওয়া যায়, যার মধ্য কিছু ফুল দিনের আলো বাড়ার সাথে সাথে ফুলের পরিবর্ত করে, কোনটি আবার করে না। এই বিশেষত্বের জন্যই অনেকে বাড়িতে স্থলপদ্ম গাছ করে থাকেন। তবে আজ আমি আপনাদের সাথে হলুদ স্থলপদ্ম গাছের পরিচর্যা নিয়ে আলোচনা করব, সৌন্দর্য্যের বিচারে স্থলপদ্মের তুলনা হয় না। রূপে রঙে অপূর্ব সৌন্দর্য ফুলগুলি সবারই মন কেড়ে নেয়।

এই প্রতিবেদন থেকে আপনি হলুদ স্থলপদ্ম গাছের প্রতিস্থাপণ এবং পরিচর্যা | How To Care For Yellow Rosemallow গাছের প্রতিস্থাপণ এবং পরিচর্যা সম্পর্কে সম্পূর্ন তথ্য জানতে পারবেন। হলুদ স্থলপদ্মের বৈজ্ঞানিক নাম Hibiscus calyphyllus (হিবিশকাস ক্যালিফিললো), ইংরেজি -Lemon Yellow Rosemallow, Sun Hibiscus, Wild Stock-Rose, Yellow Rosemallow প্রভৃতি, এটি Malvaceae পরিবারের একটি গুল্ম জাতীয় ফুল গাছ। হলুদ স্থলপদ্ম বহুবর্ষজীবী এবং পর্ণমোচী প্রকৃতির গাছ।

হলুদ স্থলপদ্ম গাছের প্রতিস্থাপণ এবং পরিচর্যা | How To Care For Yellow Rosemallow

স্থলপদ্ম এখন হয় সাদা, হলুদ, কমলা, গোলাপি, সাদা অনেক রঙের হয়, কোনটা সিঙ্গেল পেটালের হয় কোনটি আবার মাল্টিপেল পেটালের হয়। স্থলপদ্মের চারা বর্তমানে সমস্ত নার্সারিতে পাওয়া যায়। তবে শুধু চারাগাছ জোগাড় করলেই হবে না, জানতে হবে টব, মাটি, সার, ওষুধ থেকে পরিচর্যা সব কিছু সম্পর্কে।

হলুদ স্থলপদ্ম গাছের প্রতিস্থাপণ এবং পরিচর্যা | How To Care For Yellow Rosemallow
হলুদ স্থলপদ্ম গাছের প্রতিস্থাপণ এবং পরিচর্যা

স্থান নির্বাচন:-

এই গাছটি রৌদ্র ভীষণ ভালবাসে তাই দিনে মোটামুটি ৬ থেকে ৮ ঘটা সূর্যের আলো পাই তেমন স্থানে গাছ প্রতিস্থাপন করা উচিত, এতে গাছের বাড়বাড়ন্ত ভালো হয় এবং রোগে আক্রান্ত কম হয়। ঢালু, উর্বর দোঁয়াশ মাটি অথবা বেলে-দোঁয়াশ জাতীয় সুনিষ্কাশিত মাটিতে এই গাছ প্রতিস্থাপন করতে হবে।

চারা গাছ সংগ্রহ:-

চারা গাছ সংগ্রহের সময় আপনাকে গুরুত্ব দিতে হবে ভালো ও সুস্থ সবল চারা নির্বাচনের জন্য। যেকোনো নার্সারি থেকে আপনি চারা সংগ্রহ করতে পারেন, ১০০ থেকে ১৫০ টাকার মধ্যেই আপনি উন্ন্যত মানের ভালো চারা পেয়ে যাবেন বা তার চেয়েও কমবেশি হতে পারে। হলুদ স্থলপদ্মের চারা বারো মাসই নার্সারিতে পাওয়া যায়, চারাগাছ বসানোর আদর্শ সময় বর্ষা থেকে শরৎ অথবা বসন্ত।

মাটি প্রস্তুত:-

হলুদ স্থলপদ্ম একটি বহুবর্ষজীবী উদ্ভিদ তাই ভালো হয় বড় গামলা জাতীয় টব নির্বাচন করলেI প্রথম অবস্থাতে চারা গাছটি ৮ ইঞ্চি টবে প্রতিস্থাপন করলেও এক থেকে দেড় বছর পারে ১০ ইঞ্চি অথবা ১২ ইঞ্চি টবে স্থানন্তিরিত করতে হবে। মাটি একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আপনার গাছ কেমন হবে তার অনেকটা এর ওপর নির্ভর করে মাটি তৈরীর উপর। ৫০% উর্বর দোআঁশ মাটি বা গার্ডেন সয়েল, ২০% সাদা বালি,৩০% যে কোনো কম্পোস্ট(এক বছরের পুরনো গোবর সার/ পাতা পঁচা) সার। এর সাথে নিতে হবে একমুঠো শুকনো নিমপাতা গুড়ো, যা মাটিতে থাকা জীবাণু নাশ করে ও গাছে পোকামাকড় এর আক্রমণ কম হয়, শুকনো নিমপাতা গুড়ো না পেলে তার পরিবর্তে নিমখোল ব্যাবহার করবেন। সবশেষে দু-তিন চামচ হাড়গুঁড়ো এবং সিংকুচি নিয়ে এবার সবগুলো ভালো ভাবে মিশিয়ে গাছ প্রতিস্থাপন করতে হবে। টবে গাছ প্রতিস্থাপন করলে দেড় থেকে দুই বছর অন্তর গাছের শেঁকড় কাঁটাই- ছাঁটাই করতে হবে। টব নির্বাচন করবার সময় টবের তলানিতে এবং পাশে অবশ্যই যেন ছিদ্র থাকে, তা নিশ্চিৎ করতে হবে , তা না হলে বাড়তি জল টবে জমে গাছটি মাড়া যেতে পারে।

প্রতিস্থাপন পদ্ধতি :-

➧ টবের ছিদ্র গুলোকে টব ভাঙা টুকরো / ইটের টুকরো দিয়ে প্রথমে আটকে দিতে হবে।
➧ ছিদ্র গুলোকে আটকে দেওয়ার পর কিছু পরিমান বালি-নুড়ি টবের মধ্যে বিছিয়ে দিয়ে এক ইঞ্চি বেড তৈরি করতে হবে যাতে অতিরিক্ত জল ড্রেনেজ সিস্টেম থেকে টবের বাইরে বেরিয়ে যাবে।
➧টবের ড্রেনেজ সিস্টেম করার পর কিছু পরিমান মাটি টবের মধ্য দিয়ে একটি লেয়ার তৈরী করে দিতে হবে, তা হলে মাটির মধ‍্যে থাকা বাতাস বেরিয়ে যাবে ফলে গাছের শিকড় পচে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।
➧ এর পর টবে অল্প করে মাটি দিয়ে গাছটা টবের ঠিক মাঝখানে বসিয়ে দিতে হবে।
➧তারপর যতটা মাটি প্রয়োজন ততটা মাটি টবে চেপে চেপে দিতে হবে।

টবে মাটি দেওয়ার সময় অবশ‍্যই খেয়াল রাখতে হবে যাতে টবের ওপর 2 ইঞ্চি ফাঁকা জায়গা থাকে।

creativity gardening

হলুদ স্থলপদ্ম গাছের বিশেষ পরিচর্যা :-

এই গাছের পরিচর্যার বিষয়ে যাওয়ার আগে এই গাছের Flower Season সম্পর্কে জানতে হবে তা নাহলে গাছের সঠিক পরিচর্যা করতে পারবেন না। হলুদ স্থলপদ্ম গাছের Flower Season শরৎ এর শুরু থেকে বসন্তকাল, তাই বর্ষার মরসুম থেকে গাছের যত্ন এবং পরিচর্যা শুরু করে দিতে হবে। চেষ্টা করবেন টবের গাছগুলিকে সম্পূর্ণ সূর্যের আলোতে রাখবার তবে গরমকালে টবের গাছগুলিকে দুপুরের তীব্র রোদ থেকে বাঁচিয়ে রাখবেন, চেষ্টা করবেন সকালের সূর্যের আলো পায় এবং বিকালে সূর্যের আলো পায় এমন স্থানে রাখবার। গরমকালে দুপুরের তীব্র রোদে গাছ রাখতে পাতার কিনারা গুলি হলুদ হয়ে যায় বা পুঁড়ে যায় । শীতকালে এই গাছে খুব বেশি জলের প্রায়াজন হয় না, তবে গরমকালে টবের গাছে দিন দু বেলা জল দেওয়া খুবই প্রায়াজন। বর্ষাকালে একটু খেয়াল রাখবেন টানা বৃষ্টি হলে টব টিকে গাছসুদ্ধু কাত করেও রেখে দিতে পারেন। বৃষ্টির কিছুদিন পর পর টবের মাটি একটু খুঁড়ে দেবেন ও গাছটিকে রৌদ্রে রেখে দেবেন। বর্ষাকালের টবের গাছগুলোতে ১০ থেকে ১২ দিন অন্তর অন্তর ছত্রাকনাশক স্প্রে করতে হবে।

আলো :-

হলুদ স্থলপদ্ম গাছ রৌদ খুব ভালোবাসে তাই যেখানে দিনে ৬ থেকে ৮ ঘন্টা সরাসরি সূর্যের আলো পাই তেমন স্থানে টবটি রাখতে হবে। তবে গরমকালে টবের গাছগুলিকে দুপুরের তীব্র রোদ থেকে বাঁচিয়ে রাখবেন। গরমকালে তাপমাত্রা ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের উপরে হয়ে গেলে গাছে দুবেলা জল দিতে হবে চেষ্টা করবেন গরমকালে গাছটিকে সেডের নিচে রাখবার। এই গাছের জন্য উপযুক্ত তাপমাত্রা ২২ থেকে ৩৫।

জল প্রয়োগ:-

টবে হলুদ স্থলপদ্ম গাছ প্রতিস্থাপন করলে গাছে জলের চাহিদা প্রচুর থাকে। জলের অভাব দেখা দিলে গাছের ফুল শুকিয়ে যায় বা কুঁড়ি গাছ থেকে ঝড়ে পাড়ে বা গাছ নেতিয়ে পড়ে বা পাতা গাছ থেকে ঝরে পড়ে প্রভৃতি। এজন্য গরমকালে প্রতিদিন দুবেলা করে গাছের গোড়ায় জল দিতে হবে। গরমকালে over watering হলেও কোন সমস্যা নেই, কারণ এটি Hardy plant।

সার প্রয়োগ:-

টবে চারাগাছ বসানোর ১ থেকে ২ মাসের মধ্য কোন রাসায়নিক সার ব্যাবহার করা কবে না, কিছু মাস পর অল্প জৈব সার দিলে ভালো হয়। জৈব সারের মধ্য কলার খোসা, ডিমের খোসা, হাঁড়গুড়ো, শিংকুঁচি ,পাতাপচা সার প্রভৃতি ব্যাবহার করা যেতে পারে। গাছের বৃদ্ধিকে ত্বরান্বিত করতে ও কোষকে মজবুত করতে চারাগাছ বসানোর কিছু মাস পর থেকে খোল পঁচানো জল ও DAP/TSP এক সাথে মিশিয়ে গাছে ব্যাবহার করতে হবে ৫ লিটার জলে ১00 গ্রাম খোল ৪-৫ দিন পঁচাবেন ৪ দিনের দিন ওর মধ্য ১০ থেকে ২০টি DAP/TSP দানা মিশিয়ে দেবেন। পরের দিন ওই মিশ্রণ টা গুলিয়ে নিয়ে এক মগ টবের মাটিতে দেবেন, মাসে দুই বার। এছাড়াও দু মাসে এক বার দু মুঠো গোবর সার অথবা ভার্মি কম্পোস্ট এবং দু চামচ হাঁড়গুড়ো, দু চামচ শিংকুঁচি ব্যাবহার করবেন।

গাছ বড় হয়ে গেলে গাছের বৃদ্ধির শুরুতে নাইট্রোজেন এবং ফসফেট জাতীয় খাবার প্রয়োগ করবেন যেমন খোল পঁচানো জল ও DAP/TSP মাসে দুই বার, কিছু দিন পর থেকে NPK 10:26:26 হাফ চামচ করে মাসে একবার দিতে হবে এতে গাছের ফুল ও হবে এবং গাছের কান্ড পাতার বিকাশ ও সমপরিমানে হবে আর পটাসিয়াম নাইট্রেট ( 13:00:45) হাফ চামচ পরের মাসে একবার এতে গাছের রোগবালাই থেকে নিজেকে বাঁচানোর ক্ষমতা বাড়বে তার দরুন কুঁড়ি ঝরা রোধ হবে। প্রত্যেক দু মাস অন্তর এক চামচ অনুখাদ্য এক চামচ হাড়গুড়ো এক চামচ সিংকুচি এক মুঠো ভার্মি কম্পোস্ট দিতে হবে, এটি সর্বদা ব্যাবহার করতে হবে।

গাছে কুঁড়ি আসা শুরু হলে NPK ০০: ৫২:৩৪ এক চামচ করে মাসে একবার, অথবা ১০ ইঞ্চি থেকে ১২ ইঞ্চি টবের জন্য ১৫ থেকে ২০টি DAP/TSP দানা ব্যাবহারের ১৫ দিন পর এক চামচ পটাশ ব্যাবহার করতে হবে। অতিরিক্ত রাসায়নিক সার গাছের জন্য বিপদজনক। গাছের সঠিক পরিচর্যা করতে পারলে মরসুমে গাছ ফুলে ভরে যাবে।

[আরও পড়ুন: নীলঘন্টা গাছের পরিচর্যা | How To Care Thunbergia Erecta Flower Plant]

গাছের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করতে ও কুঁড়ি ঝরা রোধ করতে :-

গাছের পাতায় ১৫ দিন অন্তর Epsom Salt ( ম্যাগ্নেসিয়ান সালফেট MgSo4) এক লিটার জলে এক চামচ মিশিয়ে গাছে স্প্রে করবেন। এটি ওষুধের দোকানে যেখানে পশু পাখির ওষুধ বিক্রি হয় ওখানে পাবেন। Epsom Salt স্প্রে করার 7 দিন পর সকালে রোদ ওঠার আগে PGR ( প্লান্ট গ্রোথ রেগুলেটর ) স্প্রে করতে পারেন এটি বিভিন্ন কোম্পানির বিভিন্ন নামে পাওয়া যায় যেমন …

Miraculan ট্রাইকোনটোনাল বেসড একটি গ্রোথ রেগুলেটর যা গাছের খাবার সংগ্রহের প্রবণতা বাড়ায়। গাছের আকারে বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করে গাছ সুস্থ থাকার দরুন কুঁড়ি ঝরা রোধ হয়। এটা এক লিটার জলে এক মিলি গুলে 15 দিন অন্তর সকালে রোদ ওঠার আগে স্প্রে করতে পারেন।

Micro Nutrients ঘাটতি হলে উদ্ভিদের স্বাভাবিক বৃদ্ধি ব্যাহত হয়, এরফলে ফল এবং ফুলের পরিমান কমে যায়। উদ্ভিদের স্বাভাবিক বৃদ্ধি ও পুষ্টির জন্য ১৬টি খাদ্যোপাদান দরকার। এরমধ্যে ৭টি খাদ্যোপাদান যেমন আয়রন, জিঙ্ক, বোরন, মলিবডেনাম, কপার, ম্যাঙ্গানীজ ও ক্লোরিন উদ্ভিদের খুব কম পরিমানে প্রয়োজন হয়। এই জন্য এদের অনুখাদ্য বলা হয়।

Flower Booster গাছে ফুলের পরিমান বৃদ্ধি করতে ব্যাবহার করা হয়। প্রতি এক লিটার জলে ৪ ml মিশিয়ে পাতার উভয় প্রান্তে স্প্রে করতে হবে। ২0 দিন পরে পুনরায় স্প্রে করবেন, পর পর তিনবার করবেন।

[আরও পড়ুন: How To Grow & Care Blue Cluster Vine – Jacquemontia Pentantha]

কীটনাশক প্রয়োগ ও পোকামাকড় দমন:-

হলুদ স্থলপদ্ম গাছে তেমন একটা পোকামাকড়ের আক্রমণ ঘটে না। তথাপি ১৫ দিন অন্তর নিম অয়েল (Neem Oil) জলের সাথে মিশিয়ে সন্ধাতে গাছে স্প্রে করবেন এবং পোকা-মাকড়ের উপদ্রব বেশি হলে রাসারনিক কীটনাশক ব্যবহার করতে হবে। ডাইমেথয়েড 30% কম্পোজিসনের রোগর/রোগরপ্লাস/টাফগর এক লিটার জলে তিরিশ ফোঁটা দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে গাছ পনের বা কুড়িদিন অন্তর যদি স্প্রে করলে কোন পোকার আক্রমণ হবে না।

বর্ষাকালে প্রতি ১৫ দিন অন্তর যে কোন কোম্পানির ফাংগিসাইড জলের সাথে মিশিয়ে সমস্ত গাছে স্প্রে করতে হবে । এছাড়াও সমস্ত রকম রোগবালাই থেকে গাছকে রোগ মুক্ত রাখতে গাছের গোড়ায় শুকনো নিমপাতা অথবা নিম খোল দিলে অধিকাংশ কীটপতঙ্গ গাছ আক্রমণ করতে পারে না।

ডালপালা কাঁটাই- ছাঁটাই ও মাটি পরিবর্তন:-

গাছ টবে থাকলে শীতের পরপরই গাছের ডালপালা কাঁটাই- ছাঁটাই সম্পূর্ণ করে ফেলতে হবে। কেননা জুলাই মাস থেকে গাছে কুঁড়ি আশা শুরু হয়। যদি টবের মাটি পরিবর্তনের দরকার পড়ে তবে ডালপালা কাঁটাই- ছাঁটাই করবার সময় করে নিন।

বংশবিস্তার:-

হলুদ স্থলপদ্ম গাছের চারা তৈরী করা হয় বা বংশবিস্তার ঘটানো হয় কলম পদ্ধতির মাধ্যমে। কলম থেকে চারা তৈরীর আদর্শ সময় জুলাই থেকে আগষ্ট এবং ফেব্রুয়ারী থেকে মার্চ। চারা তৈরীর এক বছরের মধ্য গাছে ফুল আসে।

[আরও পড়ুন: রাতের রানী নাইট কুইন গাছের যত্ন |How Care Queen Of The Night Flower 👇👇]

[আরও পড়ুন: লন্ঠন জবা গাছের পরিচর্যা | How to grow and care Lanthan jaba]


প্রিয় পাঠক, এই প্রতিবেদনটি পঠন করবার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আপনার মতো পাঠকের সহযোগিতা “ক্রিয়েটিভিটি গার্ডেনিং” সর্বদা কার্ম করে। গাছই আমাদের একমাত্র সম্পদ যা আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সুরক্ষিত করতে পারে, বাঁচিয়ে রাখতে পারে। নিঃস্বার্থে গাছ ভালবাসুন, সকলকে গাছ লাগাতে উৎসাহিত করুন।

আপনাদের যদি এই বিষয়ে কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সের মাধ্যমে আমাকে জানাবেন। সেগুলোর সমাধান করাবার আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করব। আপনার মূল্যবান রেটিং দিয়ে উৎসাহিত করুন, সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ, সবাই খুব ভালো থেকো নমস্কার।

আপনার মূল্যবান রেটিং দিয়ে উৎসাহিত করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *